বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যফিচাররাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

বার্লিনে ৫০তম আন্তর্জাতিক ম্যারাথনে দেশের পতাকা হাতে ৪ ক্রীড়াবিদ

প্রবাহ বাংলা নিউজ
  ০১ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৩২

জার্মানির রাজধানী বার্লিনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ৫০তম বার্লিন বিএমডব্লিউ দূরপাল্লার ও স্বল্প পাল্লার ম্যারাথন ২০২৪। রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাসম্পন্ন ও সবচেয়ে আকর্ষণীয় দূরপাল্লার ম্যারাথন ৪২.১৯৫ কিলোমিটার ইভেন্টে ১৬১টি দেশের ৫৮ হাজার ক্রীড়াবিদ অংশগ্রহণ করেন। চলতি বছরের এই আসরেও ছিল বাংলাদেশের সরব উপস্থিতি।

বার্লিনের ৫০তম এ আসরে বাংলাদেশের পতাকা হাতে দূরপাল্লার দৌড়ে অংশ নেন চার জন। এ আসরে ছিলেন ব্যক্তিগত পর্যায়ে দেশের হয়ে এখন পর্যন্ত ১৫টি আন্তর্জাতিক ম্যারাথনে অংশ নেওয়া দৌড়বিদ সুমিত পাল। ৪২ দশমিক ১৯৫ কিলোমিটার ট্র্যাকে দৌড় শেষ করতে তিনি সময় নেন ৩ ঘণ্টা ১৫ মিনিট। বরাবরের মতো দূরন্ত গতিতে ছুটে চলা ১৩১টি আন্তর্জাতিক ম্যারাথনে অংশ নেওয়া ক্রীড়াবিদ ৫৯ বছর বয়সী শিব শংকর পালও এই ঐতিহ্যবাহী ম্যারাথনে অংশ নেন। লাল সবুজের পতাকা হাতে তিনি ফিনিশিং লাইন শেষ করেন সাড়ে তিন ঘণ্টায়।

বাংলাদেশের হয়ে আরও দুজন এ আসরে নাম লেখান। লাল সবুজের পতাকায় আন্তর্জাতিক এমন আসরে অংশ নিয়ে গর্বিত দেশের প্রতিযোগীরা। ফিনিশিং লাইন শেষ করে শিব শংকর ও সুমিত জানান, আন্তর্জাতিক যেকোনো আসরে বাংলাদেশকে তুলে ধরতে পারাটা সব সময়ের মতো অহংকারের।

এর আগে স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঐতিহাসিক উন্টার ডেন লিন্ডেন থেকে শুরু হয়ে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, ঐতিহাসিক নিদর্শন ও দর্শনীয় স্থানগুলো ঘুরে ঐতিহাসিক ব্রান্ডেনবুর্গ গেটে এসে ম্যারাথনটি শেষ হয়।

এ আসরে মাত্র ২ ঘণ্টা ৩ মিনিট ১৭ সেকেন্ডে ৪২ দশমিক ১৯৫ কিলোমিটার ট্র্যাক অতিক্রম করে শিরোপা জিতে নেন ইথিওপিয়ান দৌড়বিদ মিলকেশা মেঙ্গেশা। আর নারীদের মধ্যে ২ ঘণ্টা ১৬ মিনিট মিনিট ৪২ সেকেন্ডে প্রথম হয়েছেন তারই স্বদেশী টিগিস্ট কেটেমা।

দেশি-বিদেশি লাখো পর্যটকের ভিড়ে এ দিন বাংলাদেশি প্রতিযোগীদের সমর্থন দিতে ঐতিহাসিক ব্রান্ডেনবুর্গার গেটে আসেন শিব শংকর পালের পরিবারসহ প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

মন্তব্য করুন