বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যরাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াফিচারশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

মহানবী সা. যেভাবে আশুরার রোজার গুরুত্ব দিতেন

নিজস্ব প্রতিবেদক
  ০৬ জুলাই ২০২৪, ১২:২৮
ছবি- সংগৃহীত

ইসলামের ইতিহাসে আশুরা একটি তাৎপর্য মণ্ডিত দিন। এদিনের সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা জড়িত। আশুরা বলা হয় হিজরি নববর্ষের প্রথম মাস মুহররমের ১০ তারিখকে। এই দিনটির সঙ্গে মিলিয়ে দুইদিন রোজা রাখা অত্যন্ত ফজিলতের।

ইসলামে যেসব নফল রোজার গুরুত্ব অপরিসীম আশুরার রোজা এর অন্যতম। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি এ রোজার ব্যাপারে খুব আগ্রহী থাকতেন এবং তার জন্য অপেক্ষা করতেন।

আশুরার রোজার গুরুত্ব

এই রোজাকে হাদিসে সর্বোত্তম রোজা বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এক হাদিসে আশুরার রোজার ফজিলতের ব্যাপারে আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘রমজানের পর আল্লাহর মাস মহররমের রোজা হলো সর্বশ্রেষ্ঠ।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২/৩৬৮)

এই রোজার গুরুত্ব নিয়ে আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, ‘আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রমজান ও আশুরায় যেভাবে গুরুত্বের সাথে রোজা রাখতে দেখেছি অন্য সময় তা দেখিনি।’ (সহিহ বুখারি : ১/২১৮)

আশুরার রোজা কয়টি

আশুরার রোজা মূলত ১০ই মহররমের রোজা। তবে এই রোজার সাথে আরও একটি রোজা মিলিয়ে রাখার ব্যাপারে হাদিসে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমরা আশুরার দিন রোজা রাখ এবং তাতে ইহুদীদের বিরোধিতা কর, আশুরার আগে একদিন বা পরে একদিন রোজা রাখ।’ (সহীহ ইবনে খুযাইমা, হাদিস : ২০৯৫)

মন্তব্য করুন