এমব্রয়ডারি গয়না বা সূচিশিল্পের গয়না আজকাল বেশ নতুনত্ব আনছে ফ্যাশনে। ফ্যাশনপ্রিয়রা বিশেষদিনগুলোতে মুক্তা, পাথর, মেটালের গয়নার পাশাপাশি এমব্রয়ডারি গয়না পরেন।
এসব সেলাই করা গয়না একটি সাদা টপের সঙ্গে ঝোলানো সুতার নকশা করা লকেট যেমন মানিয়ে যায়; তেমনি জামদানি, মনিপুরী, মসলিন শাড়ির সঙ্গেও ভিন্ন নকশার এসব গয়না চমৎকার লাগে দেখতে। আজকাল অনেকেই জমকালো অনুষ্ঠানে হাতের সেলাই গয়না পরে থাকেন। এতে ব্যতিক্রম সৌন্দর্য এনে দিতে পারে।
তবে এই ধরনের গয়না তৈরি করা বেশ সময়ের কাজ। একটি নির্দিষ্ট ডিজাইন সেট করে তারপর সুঁইয়ের ফোঁড়ে সেটাকে ফুটিয়ে তুলতে হয়। সেলাইয়ের এসব গয়নার ক্ষেত্রে মূল ম্যাটেরিয়াল কাপড়কে বিভিন্ন নকশায় সেলাই করে আগে গয়না বানানোর জন্য প্রস্তুত করা হয়, তারপর বানানো হয় গয়না।
বিভিন্ন বুটিক হাউজে হাতের বালা, গলার চোকার, লম্বা লকেট ও সেলাই করা দুল পাওয়া যায়। এসব গয়নায় আবার কাঁথা স্টিচ কিংবা প্যাচওয়ার্কেও নতুনত্ব থাকে। সুঁইয়ের আঁচড়ে প্রাণ পাওয়া নকশার সঙ্গে কখনও শোভা পায় ঝুনঝুনি, কখনও রুদ্রাক্ষ বা রঙবেরঙের পুঁতি। অনেক ক্ষেত্রে নকশার অংশ কাঠের ফ্রেমে বাঁধাই করে তৈরি হয় মালা ও দুল।
জুয়েলারি কর্নার ছাড়াও এমব্রয়ডারি গয়না পেয়ে যাবেন স্বপ্না’স ক্র্যাফট, রঙধনু ক্রিয়েশনস, লা ভিডাসহ আরও অনেক অনলাইন পেইজে।
মন্তব্য করুন