বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যফিচাররাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১ পৌষ ১৪৩১

অবসরে যাচ্ছেন আপিল বিভাগের বিচারপতি

প্রবাহ বাংলা নিউজ
  ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৯

আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল করিম অবসরে যাচ্ছেন। আগামী বুধবার (১১ ডিসেম্বর) তার শেষ কর্মদিবস। শেষ কর্মদিবসে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাকে সংবর্ধনা দেবেন বিচারপতিরা। সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বিচারপতি জিয়াউল করিম ১৯৮৬ সালের ১৮ মার্চ জেলা আদালতে আইন পেশা শুরু করেন। ১৯৮৮ সালের ১৮ এপ্রিল তিনি হাইকোর্ট বিভাগের আইনজীবী হন। ১৯৯৬ সালের ২৮ নভেম্বর তিনি আইনজীবী হিসেবে আপিল বিভাগে তালিকাভুক্ত হন। জিয়াউল করিম ২০০৪ সালের ২৩ আগস্ট হাইকোর্টে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন, পরে ২০০৬ সালের ২৩ আগস্ট স্থায়ী বিচারক হন। জিয়াউল করিম ও বিচারপতি এএনএম বশিরুল্লাহ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ডাকা সাধারণ ধর্মঘটের সময় ভাঙচুরের মামলায় ২১ জুন ২০১১ তারিখে সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি সহ দলটির ১৩ জন নেতাকর্মীকে জামিন দেন।

জিয়াউল করিম ও শেখ মো. জাকির হোসেন ২০১৫ সালের জুলাইয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের চার রাজনীতিবিদ আবদুল আউয়াল মিন্টু, আমানুল্লাহ আমান, এম কে আনোয়ার ও তরিকুল ইসলামকে ৫৬টি মামলায় জামিন দেন। প্রধান বিচারপতিসহ বর্তমান আপিল বিভাগে ৬ জন বিচারপতি রয়েছেন। বিচারপতি মোহাম্মদ জিয়াউল করিমের অবসরের পর আপিল বিভাগের বিচারপতি সংখ্যা ৫ জনে দাঁড়াবে। ২০১৭ সালের ৫ জুন সৈয়দ জিয়াউল করিম ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন বাংলাদেশ সরকারের কাছ থেকে ২০০৩ সালে এমভি নাসরিন-১ ডুবে মারা যাওয়া ১০০ জনের পরিবারকে ১৭.১১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদান করেন। গত ১২ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে কর্মরত এই বিচারপতিকে আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

মন্তব্য করুন