বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যরাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াফিচারশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১

নারীর নিরাপত্তায় মোবাইল অ্যাপ

আইটি ডেস্ক
  ১৭ আগস্ট ২০২৪, ১৭:৩২

তথ্য ও প্রযুক্তির বদৌলতে জীবনযাত্রার মান উন্নত হলেও এই একুশ শতকে এখনও প্রশ্ন রয়েই গেছে নারীর নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে। অন্ধকার নির্জন রাস্তা থেকে শুরু করে জনাকীর্ণ এলাকা সর্বত্র হুমকিতে থাকে নারীর ব্যক্তিগত সুরক্ষা। সময়ের এই চিরন্তন সমস্যার নিরসণকল্পে সারা বিশ্ব জুড়ে চলছে প্রযুক্তি ভিত্তিক গবেষণা। 

সার্বক্ষণিক সঙ্গে থাকা ছোট্ট স্মার্টফোনটিকে রক্ষাকবজ হিসেবে প্রতীয়মান করতে নেয়া হচ্ছে নানা প্রকল্প। তারই ফলশ্রুতিতে বিগত দশক জুড়ে তৈরি করা হয়েছে নিত্য নতুন মোবাইল অ্যাপ। চলুন, সেগুলোর মধ্য থেকে বহুল ব্যবহৃত সেরা ১০টি মোবাইল অ্যাপস সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

নারীর নিরাপত্তায় সেরা ১০টি ফ্রি অ্যান্ড্রয়েড ও আইফোন অ্যাপস
লাইফ৩৬০ (Life360)

নারীর নিরাপত্তার স্বার্থে নির্মিত পুরাতন অ্যাপগুলোর মধ্যে অন্যতম এই লাইফ৩৬০ (https://www.life360.com/intl/)। ২০১০ সালের ৭ এপ্রিল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নিজেদের নামেই অ্যাপটি চালু করে। এটি ব্যবহারের জন্য অ্যান্ড্রয়েড ৯ ও তার পরের সংস্করণ অথবা আইওএস ১৫ ও এর ঊর্ধ্ব সংস্করণগুলো থাকতে হবে।

বর্তমানে ৪ পয়েন্ট ৭ (আইওএস) ইউজার রেটিং সমৃদ্ধ অ্যাপের সাইজ ১৬৯ এমবি। অপরদিকে ১৭ দশমিক ৮ এমবি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের রেটিং ৪ দশমিক ৫।

লোকেশন শেয়ারিংয়ের পাশাপাশি লাইফ৩৬০ ২ দিন পর্যন্ত অবস্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ রাখতে পারে।

তবে যে বিষয়টি এই অ্যাপকে সবার থেকে আলাদা করেছে তা হচ্ছে, এতে একসঙ্গে একাধিক জন পরস্পরের রিয়েল-টাইম অবস্থান দেখতে পারেন। তাছাড়া গাড়িতে ভ্রমণকালে কোনও দুর্ঘটনা ঘটলে অ্যাপটি তাৎক্ষণিকভাবে জরুরি পরিষেবাকে জানাতে পারে।

বিসেইফ (bsafe)
এটি এমন একটি অ্যাপ যার মাধ্যমে খুব দ্রুততার সঙ্গে ব্যক্তির অবস্থান তার বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে শেয়ার করা যায়। এর বিশেষ ফিচারগুলোর মধ্যে রয়েছে জরুরি মুহূর্তে এসওএস সিগন্যাল পাঠানো এবং স্বয়ংক্রিয় ভিডিও রেকর্ড করা। এছাড়া এতে রয়েছে ফোন স্পর্শ ছাড়াই সাহায্য আবেদনের জন্য বার্তা পাঠানোর সুবিধা।

২০১১ সালের ২০ মে প্রকাশিত অ্যাপটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মোবাইল সফটওয়্যার এএস। অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটির জন্য ডিভাইসে জায়গা রাখতে হবে ১০ দশমিক ৫ এমবি, আর আইওএস অ্যাপের জন্য ৮৭ দশমিক ১ এমবি। বিসেইফ অ্যান্ড্রয়েড ৯ (https://www.getbsafe.com/bsafe-app) ও তার ওপরের সংস্করণ এবং আইওএস ১৩ এবং তার পরবর্তী সংস্করণগুলোর জন্য প্রযোজ্য। ব্যবহারকারীদের বিবেচনায় অ্যাপটির রেটিং ৩ দশমিক ৭ (আইওএস) এবং ৩ দশমিক ১ (অ্যান্ড্রয়েড)।

আইশেয়ারিং (iSharing)
২০১২ সালের ১৬ জুন এই অ্যাপটিকে ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত করে নির্মাতা আইশেয়ারিং সফট ইন করপোরেশন। আইশেয়ারিং অ্যাপটির (https://isharingsoft.com/) মাধ্যমে দূরবর্তী কোনও অঞ্চলে ভ্রমণকালে পরিবারের সদস্যের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা যায়। জিপিএসের এই রিয়েল-টাইম সুবিধাটি ব্যবহারকারী এবং তার পরিবার দু’জনেই একই সঙ্গে উপভোগ করতে পারে। এছাড়া এটি ব্যক্তির অবস্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ করে রাখে এবং তা পর্যালোচনা করে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানের জন্য আগাম সতর্কবার্তা দেয়। এমনকি জরুরি পরিস্থিতিতে ডায়াল ছাড়াই দ্রুত কন্টাক্ট করতে সহায়তা করে।

অ্যান্ড্রয়েডের ৬৩ এমবির জন্য প্রয়োজন হবে অ্যান্ড্রয়েড ৭ এবং তার ওপরের সংস্করণগুলো। অপরদিকে, ২১৫ দশমিক ৮ এমবি আইওএসের অ্যাপটি চলবে আইওএস ১৩ পয়েন্ট ৪ বা তার পরবর্তী সংস্করণগুলোতে। আইশেয়ারিংয়ের আইওএস অ্যাপটির ইউজার রেটিং ৪ দশমিক ৮ এবং অ্যান্ড্রয়েডটির রেটিং ৪ দশমিক ৬।

নুনলাইট (Noonlight)
দ্রুত প্রতিক্রিয়াশীল এবং সহজ ইন্টারফেসের কারণে বেশ আগের হলেও নারী গ্রাহকদের জন্য জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে নুনলাইট। পর্যায়ক্রমিক বাগ ফিক্সিং-এর মাধ্যমে নিয়মিত আপডেটগুলোর কারণে অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েডে ৪ দশমিক ৫ ও আইওএসে ৪ দশমিক ৭ রেটিং অর্জন করেছে।

২০১৪ সালের ২০ জানুয়ারিতে প্রকাশ করা অ্যাপটি ধীরে ধীরে উন্নত করার মাধ্যমে বর্তমান অবস্থায় এনেছে নির্মাতা নুনলাইট ইন করপোরেশন। ইন্ডাস্ট্রির অন্যান্য নিরাপত্তামূলক অ্যাপগুলোর মতো এটিও জিপিএস প্রযুক্তিতে সজ্জিত।

নুনলাইট (https://www.noonlight.com/noonlight-app) অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটির সাইজ ২৪ দশমিক ০৪ এমবি এবং আইওএস অ্যাপটি ১৭০ দশমিক ৩ এমবি। অ্যাপটি নিরবচ্ছিন্নভাবে চালাতে হলে প্রয়োজন হবে অ্যান্ড্রয়েড ৫ এবং তার অধিক ওএস কিংবা আইওএস ১২ ও তার পরের ওএসগুলো।

লেটসট্র্যাক (Letstrack)
জিপিএস প্রযুক্তির আরও একটি মূল্যবান প্রয়োগ হচ্ছে এই লোকেশন শেয়ারিং অ্যাপটি। লেটসট্র্যাক লিমিটেড নির্মিত অ্যাপটির অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের সাইজ ২৫ দশমিক ৫ এমবি এবং আইওএস সংস্করণের সাইজ ১৬৫ দশমিক ৭ এমবি। ২০১৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর থেকে যাত্রা শুরু করা অ্যাপটি (https://india.letstrack.com/) শুধুমাত্র নারীদের জন্যই নয়, শিশুদের জন্যও প্রযোজ্য। এর দুর্দান্ত ট্র্যাকিং ক্ষমতার শতভাগ উপভোগ করতে হলে আইওএস ১৫ এবং তার পরের ওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড ৯ ও এর ঊর্ধ্ব ওএসগুলো ব্যবহার করতে হবে।

এছাড়াও এতে রয়েছে বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটের সুবিধা। সামগ্রিক বিবেচনায় এ পর্যন্ত অ্যাপটির রেটিং ৩ দশমিক ৬ (আইওএস) এবং ৪ দশমিক ১ (অ্যান্ড্রয়েড)।

মাই সেফটিপিন (My SafetiPin)
যেকোনো এলাকার স্বাভাবিক নিরাপত্তা অবস্থা যাচাই করে আগে থেকেই নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে সতর্ক করতে পারা। মূলত এই বিশেষত্ব দিয়েই ডেভেলপার সেফটিপিন ২০১৬ সালের ৯ মার্চ প্রকাশ করে এই অ্যাপটি। এটি জিপিএস (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম) ব্যবহার করে তুলনামূলক নিরাপদ রুটের খোঁজ দিতে পারে। একই সাথে ব্যবহারকারীর বন্ধু বা পরিবারও তার অবস্থান দেখে নিতে পারে। এ সময় ব্যবহারকারী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় থাকলে অ্যাপটি পরিবারের সদস্য বা বন্ধুকে সতর্ক বার্তা পাঠায়।

মাই সেফটিপিন (https://safetipin.com/my-safetipin-app/) অ্যাপটি চালানোর জন্য প্রয়োজন হবে অ্যান্ড্রয়েড ৪ দশমিক ৪ ও তার পরের সংস্করণ এবং আইওএস ১৩ বা তার পরবর্তী সংস্করণ। অ্যান্ড্রয়েডে অ্যাপটির সাইজ ২৩ দশমিক ৫ এমবি (মেগাবাইট) এবং আইফোনে ১৩৪ দশমিক ৩ এমবি। মাই সেফটিপিনের বর্তমান ইউজার রেটিং আইওএস (আইফোন অপারেটিং সিস্টেম)-এ ৩ দশমিক ৪ এবং অ্যান্ড্রয়েড-এ ৩ দশমিক ৯।

ইউআরসেইফ (UrSafe)
ইউআরসেইফ (https://ursafe.com/) অ্যাপটি সরাসরি মেট্রোপলিটান পুলিশের নাগরিক পরিষেবার সঙ্গে সংযুক্ত। এখানে শুধুমাত্র একটি ট্যাপ অথবা ভয়েস নির্দেশনার মাধ্যমে সাহায্যের আবেদন বার্তা পাঠানো যায়। জরুরি অবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ কল করার জন্য ফোন স্পর্শ বা নাম্বার ডায়ালেরও প্রয়োজন হয় না। এমনকি পরিস্থিতি বিশেষে প্রয়োজনে এটি লাইভ ভিডিও ও অডিও স্ট্রীমিং চালু করে দিতে পারে।

অত্যাধুনিক এই অ্যাপটি নির্মাণ করে ইউআরসেইফ টেকনোলজিস। ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত হয় ২০১৯ সালের ৯ ডিসেম্বর। ৭২ এমবি সাইজের অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণটির বর্তমান রেটিং ৪ দশমিক ৪। অপরদিকে ১৫০ দশমিক ৪ এমবির আইওএস সংস্করণের রেটিং এখন পর্যন্ত ৩ দশমিক ৮। অ্যাপটি চালানোর জন্য অ্যান্ড্রয়েড ৭ ও তার অধিক অথবা আইওএস ১১ বা তার পরের ওএস সমর্থিত ডিভাইস থাকা দরকার।

গার্ডিয়ান্স (Guardians)
২০২১ সালের ৫ জানুয়ারি যাত্রা শুরুর পর বেশ স্বল্প সময়ের মধ্যে নির্ভরযোগ্যতা পায় ট্রুকলার নির্মিত গার্ডিয়ান্স অ্যাপ (https://www.getguardians.com/)। রিভিউদাতাদের বিচারে এখন পর্যন্ত এর রেটিং আইওএসে ৪ দশমিক ৬ এবং অ্যান্ড্রয়েডে ৪ দশমিক ৪।

রিয়েল-টাইম লোকেশন ট্র্যাকিং থেকে শুরু করে এসওএস বার্তা প্রেরণ সবই আছে এই অ্যাপে। তবে যে বিষয়টি এতে আলাদা মাত্রা যোগ করেছে তা হলো- এর মাধ্যমে পরিবার বা বন্ধুর সঙ্গে ফোনের সর্বশেষ স্ট্যাটাস শেয়ার করা যায়। এই স্ট্যাটাসের মধ্যে রয়েছে ব্যাটারি লাইফ এবং নেটওয়ার্কের অবস্থা।

অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপটির সাইজ রাখা হয়েছে ১৪ দশমিক ০৩ এমবি এবং আইওএসের সংস্করণটির সাইজ ৫৩ দশমিক ১ এমবি। সমর্থিত ডিভাইসগুলো হলো- অ্যান্ড্রয়েড ৭ ও তার অধিক ওএস সংস্করণ অথবা আইওএস ১২ দশমিক ১ ও এর ঊর্ধ্ব ওএস।

অভয় (Avoy)
বিওয়াইএস (বরিশাল ইয়থ সোসাইটি) এবং প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে নিমির্ত অ্যাপ ‘অভয়’ (https://avoy.io/) । বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল বিশেষ করে বরিশাল ভিত্তিক এই অ্যাপটির উদ্বোধন করা হয় ২০২১ সালের ১২ জুন।

মাত্র ৩ দশমিক ০১ মেগাবাইটের এই অ্যাপটিতে কন্টাক্ট নাম্বারগুলো দ্রুত ফোনের ডায়ালে চলে আসে। ফলে জরুরি অবস্থায় ফোন করতে সুবিধা হয়। এছাড়া এতে রয়েছে নিকটবর্তী থানা, জরুরি হেল্পলাইন নাম্বার ও সরকারি তথ্যসেবাসহ বিভিন্ন ধরণের গুরুত্বপূর্ণ নাম্বার। অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড-৫ ও তার উপরের ওএস ব্যবহারকারীদের জন্য প্রযোজ্য।

আই অ্যাম সেফ (I’m Safe)
২০২২ সালের ১৯ অক্টোবর প্রকাশিত এই অ্যাপের নির্মাতা ফ্রিটুলিভ টেক সলিউশন প্রাইভেট লিমিটেড। এখানে লোকেশন শেয়ারিং ও ট্র্যাকিংয়ের পাশাপাশি আছে এসওএস সিগন্যাল পাঠানোর সুবিধা। অতিরিক্ত সংযোজন হিসেবে এতে রয়েছে নিকটস্থ থানার দাগাঙ্কিত মানচিত্র। ব্যবহারকারী কোনও দুর্বৃত্তের কবলে পড়লে আই অ্যাম সেফ (https://www.imsafe.app/) অ্যাপটি তাদের অগোচরেই অডিও, ছবি ও স্থানের তথ্যাবলি রেকর্ড করতে পারে।

এটি ৩ দশমিক ৫ এমবি অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের জন্য প্রয়োজন হবে অ্যান্ড্রয়েড ৯ ও এর ঊর্ধ্ব ওএস (অপারেটিং সিস্টেম)। আর ৯০ দশমিক ৬ এমবি আইফোন অ্যাপের সামঞ্জস্যপূর্ণ ওএস হলো আইওএস ১৩ ও তার পরের সংস্করণগুলো। নতুন অ্যাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এই অ্যাপের রেটিং আইওএসে ৪ দশমিক ৭ এবং অ্যান্ড্রয়েডে ৪ দশমিক ৯।

শেষাংশ
নারীর নিরাপত্তা রক্ষায় এই ১০টি মোবাইল অ্যাপস প্রাথমিকভাবে পরম নির্ভরতার জায়গা তৈরি করে। এর মধ্যে লাইফ৩৬০, বিসেইফ, এবং আইশেয়ারিং দীর্ঘ দিন ধরে অ্যাপ ইন্ডাস্ট্রিতে থাকায় নিরাপত্তামূলক অ্যাপ হিসেবে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিগত দশকের শুরুতে মাই সেফটিপিন, লেটসট্র্যাক এবং নুনলাইটের নতুন ফিচারগুলো বিবর্তনের পরশ দিচ্ছে। আর তারই ধারাবাহিকতায় তুলনামুলকভাবে পরিণত হয়ে সাম্প্রতিক সময়ে নাম করছে ‘আই অ্যাম সেফ’, ইউআরসেইফ এবং গার্ডিয়ান্স। এর পরিপ্রেক্ষিতে ‘অভয়’-এর ইন্টারফেসে সূচনা হয়েছে বাংলাদেশের অ্যাপ ভিত্তিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার।

মন্তব্য করুন