শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যফিচাররাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১

তুরস্ক থেকে দেশে ফিরলেন ২৫ হাজার সিরীয় সেনা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৬:৫৬

ইসলামপন্থী নেতৃত্বাধীন এইচটিএস বিদ্রোহীরা স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করার পর থেকে ২৫ হাজারের বেশি সিরীয় নাগরিক তুরস্ক থেকে দেশে ফিরে এসেছে। মঙ্গলবার তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলি ইয়ারলিকায়া একথা জানিয়েছেন।

২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হলে প্রায় ত্রিশ লাখ সিরীয় নাগরিক পালিয়ে তুরস্কে আশ্রয় নেয়। এ শরণার্থীরা প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগানের সরকারের জন্য একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আলি ইয়ারলিকায়া সরকারি বার্তা সংস্থা আনাদোলুকে বলেন, ‘গত ১৫ দিনে সিরিয়ায় ফিরে আসা মানুষের সংখ্যা ২৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।’
আঙ্কারা সিরিয়ার নতুন নেতাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ করছে। তুরস্ক এখন সিরিয়ার শরণার্থীদের স্বেচ্ছায় প্রত্যাবর্তনের দিকে মনোনিবেশ করছে। দেশটি আশা করছে, দামেস্কে ক্ষমতার পরিবর্তন তাদের অনেককে দেশে ফিরতে অনুপ্রাণিত করবে।

ইয়ারলিকায়া বলেন, তুরস্কের দূতাবাস এবং দামেস্ক ও আলেপ্পোর কনস্যুলেটে মাইগ্রেশন অফিস স্থাপন করা হবে, যাতে সিরিয়ান শরণার্থীদের ফেরত যাওয়ার রেকর্ড রাখা যায়।

আঙ্কারা সমর্থিত বাহিনী আসাদের পতন ঘটানোর প্রায় এক সপ্তাহ পর তুরস্ক দামেস্কে তার দূতাবাস পুনরায় চালু করেছে। ১২ বছর আগে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের শুরু হলে দূতাবাসটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। 

ইয়ারলিকায়া বলেন, এরদোগানের নির্দেশে প্রণীত প্রবিধানের অধীনে ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত প্রতিটি পরিবারের একজনকে তিনবার তুরস্কে যাওয়া-আসার অধিকার দেওয়া হবে।  দেশে ফিরে আসা সিরিয়ানরা সেখান থেকে তাদের জিনিসপত্র ও গাড়ি তাদের সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবে।

মন্তব্য করুন