বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যফিচাররাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

পর্দায় কান্না ফুটিয়ে তুলতে বাবা হারানোর কথা স্বরণ করতেন অক্ষয়

প্রবাহ বাংলা নিউজ
  ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৪৬

বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার। বরাবরই তিনি তার অভিনয় নিয়ে সচেতন। কিছু চরিত্রকে পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে বারবার তিনি এমন অনেক পদক্ষেপ নিয়েছেন, যা অভিনয়কে আরও অনেক বাস্তব করে তুলেছে। সকলের জীবনে এমন অনেক যন্ত্রণাই থাকে, যা যে কোনও পরিস্থিতিতেই মানুষকে কাঁদায়। আবার কখনও আনন্দিত করতে সাহায্য করে। সম্প্রতি এক চরিত্রকে ফুটিয়ে তুলতে নিজের আবেগকে ব্যবহার করেছেন অক্ষয়। অক্ষয় কুমারের আসন্ন ছবি ‘সরফিরা’-তে অভিনয়ের অভিজ্ঞতাও খানিকটা এমনই।

‘সরফিরা’য় যে চরিত্রে অক্ষয় অভিনয় করেছেন, সেখানে দেখা যায় তার বাবা নেই। সেই শোকে কান্নায় ভেঙে পড়ার সময় অক্ষয় কুমার সত্যি নিজের বাবাকে হারানোর যন্ত্রণার কথা মনে করে কেঁদে ওঠেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অক্ষয় বলেন, ‘এমন অনেক ছবির অনেক চরিত্র রয়েছে, যেগুলোর সঙ্গে আমি অনেক সময় মিল খুঁজে পাই। এই চরিত্র যেমন তার বাবাকে হারিয়েছে। আমি যখন সেই দৃশ্যে অভিনয় করছিলাম, তখন আমি বুঝতে পারি, চরিত্রটার মানসিক যন্ত্রণা ঠিক কতটা। ফলে দৃশ্য অনেক বেশি বাস্তব হয়ে ওঠে।’

অক্ষয় আরও বলেন, যখন আমি আমার বাবাকে হারাই, আমি এই একই যন্ত্রণা দিয়ে গিয়েছি। আমার সত্যি কোনও গ্লিসারিন লাগেনি কান্নার জন্যে। আমি নিজের যন্ত্রণার কথা মনে করেই কেঁদে ফেলেছিলাম। আপনারা যখন ছবিটা দেখবেন, জানবেন, আমি সত্যি কাঁদছিলাম। আমার মনে আছে পরিচালক যখন আমায় বলেছিলেন কাট, তখনও আমার মাথা নীচু ছিল। কারণ আমি তখনও কাঁদছিলাম। কারণ ওই আবেগটা থেকে বেরিয়ে আসা এতটাও সহজ ছিল না।

২০২৪ সালে অক্ষয়ের ‘বড়ে মিঞা ছোটে মিঞা’, ও ‘সরফিরা’ মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু খুব একটা সাফল্য পাননি নায়ক। ‘স্ত্রী টু’ ছবিতে ক্যামিয়ো করতে দেখা গেছে তাকে। এরপর আসতে চলেছে ‘খেল খেল মে’। এ ছবিতে অক্ষয়ের সঙ্গে থাকছেন ফারদিন খান, বনি কাপুর, অ্যামি ভির্ক, তাপসী পান্নু। এ বছরই মুক্তি পাবে ‘স্কাই ফোর্স’ এবং ‘সিংহাম এগেইন’।

মন্তব্য করুন