বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩১
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যফিচাররাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

বৃহস্পতিবার, ০২ জানুয়ারি ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩১

তামিল সিনেমায় জীবন বদলে গেছে ঐশ্বরিয়ার

বিনোদন ডেস্ক
  ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২১

তিনি এখন বচ্চন ঘরনি। বলিউডে সফর শুরুর আগে পেয়েছিলেন বিশ্বসুন্দরীর খেতাব। সেই সময়ে নাকি একেবারেই অন্য রকম ছিলেন ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। কিন্তু বিশ্বসুন্দরী খেতাব জেতার পরে আসে অনেক বদল। 

তার পরে বলিউডে একের পর এক ছবি। দুই সময়ের ঐশ্বর্যাকে নাকি মেলানো যায় না। দাবি গায়িকা সোনা মহাপাত্রের। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ঐশ্বর্যাকে নিয়ে কথা বলেন তিনি।

বিশ্বসুন্দরী হয়ে ওঠার আগেও ঐশ্বর্যাকে চিনতেন সোনা। তিনি বলেছেন, “আমার সব মনে আছে। মুম্বইতে তখন আমি পরীক্ষা দিতে এসেছিলাম। ঐশ্বর্যা আমার চেয়ে বয়সে বড় ছিল। কী অপূর্ব দেখতে ছিল ওকে। কথাও বলত খুব ভাল। আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার, ও খুবই বুদ্ধিমতী ও স্বপ্রতিভ ছিল।”

কিন্তু বেশ য়েক বছর পরে এক সাক্ষাৎকারে ঐশ্বর্যার কথা শুনে অবাক হন সোনা। কোনও ভাবেই মেলাতে পারছিলেন না। তাঁর কথায়, “আমার দেখা ঐশ্বর্যা রাই তো ইনি নন। 

এত কূটনৈতিকতা ওর মধ্যে তো ছিল না। এত রেখে ঢেকে কথা বলত না। তার পর ভাবলাম সময়ের সঙ্গে হয়তো পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু ও সত্যিই খুব বুদ্ধিমতী ছিল। এই জগৎ হয়তো অতটা বুদ্ধিমত্তা গ্রহণ করতে সক্ষম নয়। তাই নিজেকে পরিশীলিত করেছে ও। তাই এখন আগের থেকে মিতভাষী। আমি ভুলও হতে পারি।”

ঐশ্বর্যা স্থাপত্যবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পরে সিদ্ধান্ত বদল করেন। শুরু করেন মডেলিং। ১৯৯৪ সালে তিনি বিশ্বসুন্দরীর খেতাব জিতেছিলেন। তার পরেই মণি রত্নমের তামিল ছবিতে অভিনয়ের সফর শুরু তাঁর। তার পরে আর পিছনে ফিরে তাকাননি তিনি।

মন্তব্য করুন