শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২
জাতীয়প্রবাস বাংলাঅপরাধবাণিজ্যরাজনীতিঅন্যান্যসারাদেশমতামতস্বাস্থ্যফিচাররাজধানীপাঠকের কথাআবহাওয়াশিল্প-সাহিত্যগণমাধ্যমকৃষি ও প্রকৃতিইসলামবৌদ্ধহিন্দুখ্রিস্টানআইন-বিচারবিবিধআপন আলোয় উদ্ভাসিতবেসরকারি চাকুরিসরকারি চাকুরি Photo Video Archive

শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২

কচুয়ায় অগ্নিকাণ্ডে চার কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি

ডেস্ক রিপোর্ট
  ০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৫

কচুয়া পৌর বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৭টি দোকান পুড়ে গেছে। সোমবার রাত ১টার দিকে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে কচুয়া ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুর রহমান ও আব্দুল আজিজ জানান, সোমবার রাত ১টার দিকে মহসিনের মুদি দোকানের চালায় আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পেয়ে কচুয়া ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিই। ততোক্ষণে মহসিনের মুদি দোকান, নূরুল ইসলামের চশমা ও ঘড়ির দোকান, আব্দুর রহমানের কসমেটিক্সের দোকান, জাকারিয়ার চাপাতির দোকান, আরিফুল ইসলাম ও মনিরুল ইসলামের রেডিমেট পোশাকের দোকান ও মজিবুল হকের জুতার দোকান পুড়ে যায়।
কচুয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন অফিসার মাহতাব মণ্ডল জানান, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে প্রায় ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি এবং আগুন যেনো পুরো বাজারে ছড়িয়ে না পড়ে পার্শ্ববর্তী হাজীগঞ্জ উপজেলা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়ে বাজারে নিয়ে আসি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এহসান মুরাদ জানান, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছাই এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা পর্যন্ত ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে ফায়ার সার্ভিসের দমকল কর্মী ও পুলিশ সদসদের নিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছি।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঋণ নিয়ে দোকানে মালামাল তুলেছি। অগ্নিকাণ্ডে সকল মালামাল পুড়ে যাওয়ায় আমরা সর্বশান্ত হয়ে পড়েছি। অগ্নিকাণ্ডে তাদের প্রায় ৪ কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে তারা দাবি করছেন।

 

মন্তব্য করুন